কামরুল ইসলাম:
“মৃত্যু” নিশ্চিত অবধারিত একটি বিষয় , কিন্তু নাছির ভাইয়ের হঠাৎ এমন অকাল মৃত্যুর খবর শুনব স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি।একটা যে শোকবার্তা লিখব সেই শক্তিটুকুও যেন হারিয়ে ফেলেছি তবুও জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে লিখতে হল।
সেই ছাত্র জীবন থেকে নাছির ভাইকে চিনি এক সময় ছাত্রলীগের রাজনীতি করার সুবাধে নাছির ভাইয়ের সাথে সম্পর্ক।নব্বইয়ের দশকে অত্যন্ত কঠিন সময়ে আর্থিক টানাপোড়েন নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সংগঠন করেছেন সততার সাথে। তিনি একজন বিনয়ী,মিষ্টভাষী ও দক্ষ সংগঠক ছিলেন। তিনি সাহসিকতার সাথে দীর্ঘদিন বারআউলিয়া ডিগ্রি কলেজের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।বর্তমানে উপজেলা তাঁতীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি।নাছির ভাইয়ের মৃত্যুতে তার পরিবারের পাশাপাশি সংগঠনের যে কি অপূরনীয় ক্ষতি হয়েছে তা আমার পক্ষে ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
মহান “আললাহ্” প্রিয় নাছির ভাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন এবং তার পরিবারকে এই শোক সইবার শক্তি দান করুন।
(( তুষার কান্তি বড়ুয়া, সভাপতি তুষার কান্তি বড়ুয়া জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা লোহাগাড়া উপজেলা শাখা, কামরুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা লোহাগাড়া উপজেলা শাখা।))