
মোঃ রাজিব আহমেদ: দেশের মানুষ বিভিন্ন জায়গায় কাজে যায় অথবা বেড়াতে যায় এজন্য প্রয়োজন আবাসিক হোটেল। শহরের আনাচে-কানাচে নামে বেনামে রয়েছে একাধিক আবাসিক হোটেলের সাইনবোর্ড। সাইনবোর্ড দেখে রাত্রিযাপনের জন্য মানুষ যায় ওইসব আবাসিক হোটেলে যায় । কিন্তু সব আবাসিক হোটেলে মানুষ থাকার জন্য নয়। বেশ কিছু আবশ্যক হোটেল রয়েছে যেগুলো শুধু পতিতাবৃত্তি অসামাজিক কার্যকলাপ ও মাদক সেবনের আড্ডাখানা। যেসব হোটেলে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেকেই হারিয়েছেন মান ইজ্জত। মান ইজ্জতের ভয় মানুষ আইনের আশায় আশ্রয় নিচ্ছেন না। এমনই একটি আবাসিক হোটেলের সাইনবোর্ড রয়েছে ৮২ স্টেশন রোড চট্টগ্রাম যেটি কোতোয়ালি থানার আওতাধীন। এই গেটে আবাসিক হোটেলের রয়েছে একাধিক মালিক যারা অসামাজিক বাণিজ্য করে কামিয়েছেন কোটি টাকা। এই গেইটওয়ে আবাসিক হোটেলের মালিক ম্যানেজার আলীর রয়েছে প্রচন্ড ক্ষমতা। আমাদের প্রতিনিধি কাছে আলী অহংকার করে বলেন আমি দিনে দুপুরে অসামাজিক কার্যকলাপ চালাচ্ছি কই আমার তো কোন ক্ষতি হচ্ছে না। প্রশাসন আমাকে সহযোগিতা করে অথচ আপনারা সাংবাদিকরা আমাকে সহায়তা করেন না।আলী আরো বলেন আমার দয়ায় প্রশাসন ও কিছু কিছু সাংবাদিক চলে যাদেরকে আমি প্রতিমাসে টাকা দেই । এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ওসির মোবাইলে ফোন দিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। নতুন রেল স্টেশন মাঝে বরাবর হোটেলটি। পাশেই রয়েছে স্বনামধন্য বাঙালি রেস্তোর। এ বিষয়ে বাঙালি রেস্তোরাঁ মানিক বলেন আমরা লজ্জায় এখানে ব্যবসা করতে পারছি না। ভালো মানুষ এখানে আসতে চায় না। মান ইজ্জতের ভয়। হোটেল গেইটওয়েঅসামাজিক ব্যবসার কারণে। এই আবাসিক হোটেলে রয়েছে বিভিন্ন শ্রেণীর পতিতা যাদের রেট কারো ২০০০ কারো ১৫০০ আবার কারো ১০০০ টাকা পর্যন্ত। বিষয়টি চট্টগ্রাম পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এই এলাকায় বসবাসরত সাধারণ মানুষ।