
কামরুল ইসলাম:
মুসলিম একজন সাবেক ছাত্র দল নেতা এবং বর্তমানে লোহাগাড়া উপজেলা যুবদল নেতা কিন্তু অপরাধ রিপোর্ট নামের পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে লেখা হয়েছে তাকে লোহাগাড়া থানার পুলিশ ইয়াবা সহ আটক করেছে যা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাশেদুল ইসলাম বলেন মুসলিমের কাছে কোন ধরনের ইয়াবা পাওয়া যায়নি এবং স্থানীয় জনসাধারণের বক্তব্যে জানাযায় মুসলিম কোন ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নয়।সে একজন বিএনপির জিয়ার আর্দশের সৈনিক। তাই তার বিষয়ে বিস্তারিত তত মতে জানাযায় যে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় জিআর সাজা পরোয়ানাভুক্ত ও নিয়মিত মামলার আসামি মো. মুসলেম হোসাইন নামে এক যুবদল নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমিরাবাদ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতার মুসলিম হোসাইন উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের রশিদ মাঝির পাড়ার রফিক ড্রাইভারের পুত্র। তিনি যুবদলের লোহাগাড়া উপজেলা শাখার সাবেক যুগ্ম আহবায়ক বলে জানা গেছে।
লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ রাশেদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে জিআর সাজা পরোয়ানাভুক্ত আসামি মো. মুসলিম হোসাইন আত্মগোপনে ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা তাঁর অবস্থান নিশ্চিত হতে পেরে অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তার বিরুদ্ধে ৩টি জিআর পরোয়ানা, ১টি জিআর সাজা পরোয়ানা ও ১টি নিয়মিত মামলাসহ ৯টি মামলা রয়েছে বলেও জানান