স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে বাবার সন্দেহভাজন হত্যাকারীর নাম-পরিচয় জানিয়েছেন আনারের মেয়ে ডরিন। মামলার তদন্তে ডিবির প্রতি সন্তুষ্ট হলেও ডিবির এক কর্মকর্তার ব্যাপারে তিনি অভিযোগ করেছেন।
সোমবার সকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে তিনি এ অভিযোগ করেন।
জানা গেছে, ঝিনাইদহের এক আওয়ামী লীগ নেতাকে বাবার হত্যার বেনিফিশিয়ারি হিসাবে হত্যাকারী সন্দেহ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন ডরিন।
এছাড়া ডরিন অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা না হয়েও তদন্তে নাক গলানো ডিবির এডিসি শাহিদুর রহমান রিপন তার বাবার হত্যাকারীদের কৌশলে গ্রেফতার এড়ানোর সুযোগ করে দিয়েছেন।
আসামি শিমুলের বক্তব্য সঠিকভাবে রেকর্ড করতে দেননি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, বরিশাল জেলায় বদলির পরও কেন সে এতদিন ছাড়পত্র নেয়নি এবং কী উদ্দেশ্যে নিজেকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসাবে পরিচয় দিয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হবে।
প্রসঙ্গত, ১২ মে চিকিৎসার জন্য ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ থেকে ভারতে যান এমপি আনার। ওঠেন পশ্চিমবঙ্গে বরাহনগর থানার মল্লপাড়া লেনে গোপাল বিশ্বাস নামে এক বন্ধুর বাড়িতে। পরদিন চিকিৎসক দেখানোর কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর থেকেই রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন আনোয়ারুল আজিম।