প্রভাস চক্রবর্তীবোয়ালখালীতে প্রত্যেক পূজা মন্ডপ পরিদর্শক করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার, হিমাদ্রী খিসা সেনাবাহিনীর মেজর শওকত, এবং থানা অফিসার ইনচার্জ গোলাম সারোয়ার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিমাদ্রী খিসা, সব মন্দির ঘুরে দেখেন মন্দিরের সি,সি ক্যামরা পর্যবেক্ষন করে, সার্ব্বিক নিরাপত্তার এবং সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ পূজা করার আহ্বান জানান।
সভাপতি শ্যামল বিশ্বাস বলেন এ বারে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসারসহ সবাই সংস্থা পূজার আয়োজনে সহযোগিতা করছেন। তারা আমাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছেন, সভা করছেন।’
তিনি বর্তমান প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
শারদীয় দুর্গাপূজায় যেকোনও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে থাকবে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।
তিনি বলেন, পূজার ষষ্ঠী থেকে বিজয়া দশমী পর্যন্ত সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়োজিত থাকবে। প্রতিটি পূজা মণ্ডপে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবি পূজা মণ্ডপের নিরাপত্তায় টহল দেবে।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে পুলিশের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। পূজার সার্বিক নিরাপত্তায় প্রতিটি মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ পূজা মণ্ডপগুলোয় নজরদারি বাড়ানো হবে। উপকূলীয় এলাকাগুলোর পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তায় পুলিশের পাশাপাশি কোস্টগার্ড নিয়োজিত থাকবে।
বোয়ালখালী বি,এন,পির আহ্বান আল হাজ্ব এছাক চৌধুরী জানান প্রতিটি পূজামণ্ডপে বিএনপির নেতাকর্মীরা থাকবে। তাই দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এ দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে, স্বস্তিতে, শান্তিতে ও উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত কবে। সে জন্য বিএনপি সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। বিএনপি হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে।’