স্টাফ রিপোর্টারঃ
আপরাধীরা আপরাধ ঢাকতে টাকার বিনিময় হতে চায় সাংবাদিক। টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতি উপজেলায় এ রকমই একটি ঘটনা ঘটেছে। কালিহাতির এলেঙ্গা উপজেলায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে জরিমানা ও নিয়মিত মামলা দেয়। পিয়া নামের এক নারীর কসমের্টিস দোকানে। ঐ নারী এ বিষয়ে এলাকার বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের সাথে আলোচনা করে যে এ মামলা থেকে কি ভাবে বাঁচা যায়।
ইতিমধ্যেই ঐ নারী সাথে পরিচয় হয় এক সাংবাদিক’র। ঐ সাংবাদিক মোটা অংকের টাকা নিয়ে ঐ কসমের্টিস ব্যবসায়ী ঐ নারীকে একটি পত্রিকার টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধির পরিচয়পত্র ধরিয়ে দেয়। হয়ে গেলেন ঐ মহিলা সাংবাদিক। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে ঐ মহিলা টিপ সই ছাড়া অন্য কিছু পারেনা। তবে ঐ মহিলা বলেন, তিনি শিক্ষিত। ঐ মহিলা আরও বলেন, রমজান তাকে সাংবাদিক বানিয়েছে।
এ বিষয়ে একাধিক সংবাদকর্মী অভিযোগ করে বলেন, এই যদি হয় সংবাদকর্মীদের আবস্থা? তা হলে সাংবাদিকদের মান ইজ্জত ধুলায় মিশে যাবে। টাঙ্গাইল জেলার নজরুল নামের এক সাংবাদিক বলেন, ঐ মহিলা শিক্ষিত নাকি অশিক্ষিত তা যাচাই করার জন্য কালিহাতি থানার ওসির উচিত যাচাই-বাছাই করা। ঢাকা শহরে এমনও যাদের নবম শ্রেণীর সার্টিফিকেট নেই তারাও আবার সম্পাদক। তাদের কারণেই এ আবস্থা। অবশ্যই জেলা প্রেসক্লাবগুলোর এবং ঢাকার সাংবাদিক নেতাদের এ বিষয়ে জোড়ালো বক্তব্য একাšত্ম প্রয়োজন বলে মনে করেন বেশিরভাগ সংবাদকর্মীরা।