স্টাফ রিপোর্টার :
রাজধানীর উত্তরা ৯ সেক্টর, সংলগ্ন ময়মনসিংহ মহা সড়কে বার নামক মিনি পতিতালয় খুলে বসেছে, প্রশাসনের নাকের ডগায় এধরণের অবৈধ কার্যক্রম চলছে। অথচ রাত হলেই এ সব বারে চলে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলে মেয়েদের আড্ডা, আর মদ্য পান সহ সকল ধরনের অনৈতিক কার্যকলাপ। যা সরেজমিনে গেলেই দেখা যায়, আমরা ইসলামী রাস্ট্রের মধ্যে ওপেন হয়ে গেছে যৌন মিলনের অসামাজিক কার্যকলাপ।এধরণের হোটেল বারে যদি অনৈতিক কার্যকলাপ চলে তাহলে নষ্ট হবে যুব সমাজ,ঐ টাইগার বারের লিফ্টের ২য়,৩য়,৪র্থ ফ্লোরে চলে মদ আর অল্প বয়সী মেয়ে নিয়ে রংঙখেলায় মেতে উঠেছে।
হোটেল মালিকরা গড়েছে অপরাধের অভয়ারণ্যে। গত কাল আমার যাওয়ার পথে চোখে পড়লো টাইগার নামক বার হোটেলে দিকে, হটাৎ দেখি মেয়েদের আনাগোনা, আমিও আমার মহিলা সাংবাদিক কাষ্টমার সেজে ভিতরে প্রবেশ করে যা দেখলাম, তাতে মনে হলো, গজব নাজিল হতে কতক্ষন,বর্তমান প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনাদের সুদৃষ্টি কামনা করি, অতিদ্রুত এধরণের অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করার ব্যবস্হা করে, সমাজকে আলোর মুখ দেখাতে পারেন।
ঐ বারে চলে যত নোংরামি কার্যকলাপ ও অসামাজি কাজ,যাকে বলে দেহব্যবসা,টাইগার বার হোটেলে কোন ধরনের আলো থাকে না,মৃদু আলোতে,চলে যৌন মিলনের মত অনান্য অবৈধ কার্যক্রম। যা সমাজের গৃন্নীত অসভ্যতা। পার্শ্ববর্তী এক মালিক জানায় প্রশাসন শক্তি শালী হলে এধরণের অবৈধ কার্যক্রম হতে পারতো না গণমাধ্যম কে জানায়।এই ব্যাপারে জানতে ওসি সাহেব কে ফোন করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।উত্তরা পশ্চিম থানার একজন পুলিশ অফিসার কে এই বিষয়ে জানালে,তিনি সাংবাদিককে বলেন,ওখানে আমরা যেতে পারি না। কারন সরকার অনুমতি দিয়েছে, তাদের মদের লাইসেন্স আছে।
আমার কথা হলো, মদ বিক্রি করার লাইসেন্স থাকলেও, সেখানে কি মেয়ে নিয়ে নষ্টামি করার লাইসেন্স দিয়েছে সরকার? তাহলে পুলিশ প্রশাসন উত্তরার বার গুলির দিকে নজর দিচ্ছে না কেন। যদি দেহ ব্যবসা বৈধতার লাইসেন্স বারে থেকে থাকে, তাহলে আমার এই লেখা ও চোখে দেখাটাও অপরাধ মনে করে ক্ষমা চেয়ে নিবো।আর যদি এই ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপে অবৈধ হয়ে থাকে, তাহলে পুলিশ প্রশাসন এটা বন্ধ করার ব্যবস্হা করবে বলে সুশীল সমাজের একটাই দাবী।