খুলনায় ও এম এসের ডিলার চাঁন মিয়ার দুর্নীতি হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা

জাহাঙ্গীর / শাহীন:

মহামান্য রাষ্ট্রপতি কতৃক ২০০৯ সালের ৬ এপ্রিলে গোটা বাংলাদেশে গরীব দুস্ত ও মেহনতী মানুষের জন্য ও এম এসের মাধ্যমে স্বল্প মূল্যে চাল আটা বিক্রয় ব্যবস্থা করেন।সেই চাল আটা বিক্রি না করে অসাধু ব্যাবসায়ীরা কালো বাজারে চাল আটা বিক্রি করে চলছে। কোটি কোটি টাকার ভর্তুকি দিয়ে সরকার যে ও এম এস চালু রেখেছে তার সুফল গরীব মানুষেরা না পেলেও পেয়ে যাচ্ছে ও এম এস ডিলাররা। ও এম এস চালের এই দূর্ণীতি এখন ওপেন সিক্রেট। প্রসাশন এখন যানে অথচ কেউ ধরা পড়ে না। কারও লাইসেন্স বাতিল হয় না। কেউ শাস্তি ও পায় না। এটা একটা আজব ব্যাপার। অভিযোগ রয়েছে, খুলনা নতুন বাজারে চান মিয়া নামে এক ও এম এস ডিলার রাতা রাতি কোটি টাকার মালিক হয়ে গিয়েছে । তদন্তে জানা যায় ওএমএস ডিলার ছাড়া তার কোন ব্যবসা নাই। সরকারি চাল আটা ডিলার থাকলে এভাবে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয় তাকে না দেখলে বোঝা যাবে না। জানাযায় অধিকাংশ ডিলার সরকারি দলিও লোক হওয়ায় সাধারণ মানুষ কোন প্রতিবাদ করে না।সচেতন মহল বলছেন এভাবে ও এম এসের চাল আটা ও টিসিবির পণ্য চোরাই পথে বাজারে আশায় সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যার্থ হচ্ছে। ফলে চোরাকারবারিদের হাত ঘুরে আশা খোলা বাজারের চাল আটা সাধারণ মানুষ কে উচ্চ মূল্য দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সঙ্গত কারণেই ও এম এস কর্মসূচি কার্যত কাজে আসছে না। জেলা ও খুলনা মহানগর খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্রে জানাযায় খুলনা মহানগরে ৯২ জন ও এম এস ডিলারের মাধ্যমে চাল আটা বিক্রি করে কথা থাকে সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ডিলার পয়েন্ট খোলা রেখে চাল বিক্রি করতে হবে । সেটা না করে সংঙ্গত কারনে অনিয়ম দূর্ণীতি দেখা যায়।এ বিষয় চান মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন সবাই চুরি করে তাই আমি ও চুরি করেছি।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *