দেশে ফেসবুক বন্ধ রেখে নিজে কেন সক্রিয়, জানালেন পলক

স্টাফ রিপোর্টার :

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে ইন্টারনেটসহ বন্ধ করে দেওয়া হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউবসহ বেশ কয়েকটি সাইট। পরে ইন্টারনেট চালু হলেও এখনো বন্ধ রয়েছে ফেসবুক এবং টিকটকসহ বেশ কয়েকটি অ্যাপস।

ইন্টারনেট চালুর পর অনেকেই ভিপিএন দিয়ে ফেসবুকসহ ব্লক হওয়া অ্যাপস/সাইটগুলো চালাচ্ছেন। যেখানে বাদ যাননি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকও। যা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হয় বিভিন্ন মহলে।

সাধারণের জন্য বন্ধ থাকলেও নিজের অ্যাকাউন্টে কেন সক্রিয় থেকেছেন সে বিষয়ে রোববার (২৮ জুলাই) ব্যাখ্যা দিয়েছেন পলক।

তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সবাইকে সঠিক তথ্য জানাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সক্রিয় থেকেছি।

এ সময় তিনি বলেন, ৩১ জুলাই ফেসবুক, টিকটকসহ সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে তলব করা হয়েছে। তাদের সশরীরে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে। ব্যাখ্যা না দেওয়া পর্যন্ত ফেসবুক-টিকটকসহ সোশ্যাল মিডিয়া খুলে দেওয়ার ব্যাপারে বর্তমান সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ জুলাই থেকে দেশে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ। এ সময় থেকে ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশবাসী।
দেশে ফেসবুক বন্ধ রেখে নিজে কেন সক্রিয়, জানালেন পলক

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে ইন্টারনেটসহ বন্ধ করে দেওয়া হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউবসহ বেশ কয়েকটি সাইট। পরে ইন্টারনেট চালু হলেও এখনো বন্ধ রয়েছে ফেসবুক এবং টিকটকসহ বেশ কয়েকটি অ্যাপস।

ইন্টারনেট চালুর পর অনেকেই ভিপিএন দিয়ে ফেসবুকসহ ব্লক হওয়া অ্যাপস/সাইটগুলো চালাচ্ছেন। যেখানে বাদ যাননি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকও। যা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হয় বিভিন্ন মহলে।

সাধারণের জন্য বন্ধ থাকলেও নিজের অ্যাকাউন্টে কেন সক্রিয় থেকেছেন সে বিষয়ে রোববার (২৮ জুলাই) ব্যাখ্যা দিয়েছেন পলক।

তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সবাইকে সঠিক তথ্য জানাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সক্রিয় থেকেছি।

এ সময় তিনি বলেন, ৩১ জুলাই ফেসবুক, টিকটকসহ সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে তলব করা হয়েছে। তাদের সশরীরে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে। ব্যাখ্যা না দেওয়া পর্যন্ত ফেসবুক-টিকটকসহ সোশ্যাল মিডিয়া খুলে দেওয়ার ব্যাপারে বর্তমান সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ জুলাই থেকে দেশে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ। এ সময় থেকে ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশবাসী।

আরও পড়ুন:

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *