মোঃ জাহাঙ্গীর আলম:
ধনাঢ্য বলে মনে প্রাণে হায়রে প্রত্যন্ত গ্রাম, প্রত্যন্ত গ্রামের সরল মানুষদের ঠকিয়ে গ্রামের রাস্তার নাই দাম। নিস্ব জনগণ আর বিশ্ব দেখতে চায়না তাদের আকুতি মিনতি কার কাছে করবে বায়না। এরকম একটা এলজিইডির অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরেন স্হানীয় এলাকাবাসী।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর(এলজিইডি) মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার ঘিওর মাইলাগি গ্রাম হতে কাঁলাচানপুর পর্যন্ত রাস্তা ১কোটি ৯৩ লাখ টাকা ২৩-২৪ অর্থ বছরে মাটির কাজ, আইএসজি,সাববেজ বালি খোয়া দিয়ে, ডব্বল বিএম,কার্পেটিং এইসব কাজের নিমার্ণ কাজ পেয়েছে আতার এন্টারপ্রাইজ স্বত্বাঅধিকারী ঠিকাদার মিন্টু। স্হানীয়দের অভিযোগ এলজিইডির ২৩-২৪ অর্থ বছরের প্রকল্পে জুন মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এই রাস্তায় কালিগঙ্গা নদী থেকে অবৈধ ড্রেজারের মাধ্যমে রাস্তায় ময়লা যুক্ত বালি ফেলে রোলিং না করে রাস্তার কম্পিসার না করে, বৃষ্টির পানি কে কম্পিসার কাজে ব্যবহার করা হয়েছে ।
২১ অক্টবর ২৪ইং তারিখে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় এ রাস্তায় এলজিইডি কতৃপক্ষ ও ঠিকাদার মিন্টুর অনুপস্থিতে সাববেজে থাকা অবৈধ ড্রেজারের ময়লা যুক্ত ফেলা ভিটেবালি ও ময়লাযুক্ত খোয়া ব্যবহার করে তড়িগড়ি করে সাববেজের কাজ করছে। স্হায়ীরা দুঃখের সহিত বলেন যে দেশে হাতিতে ঘাস খায় তাহলে সে দেশের রাস্তার কি! আশা করা যায়। তাদের দুঃখের বর্ণনা দেখে বুঝা যায় এলজিইডি কর্তৃপক্ষ ও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মিন্টুর অনিয়মের নব কৌশলে অবগত।
এ বিষয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান স্বত্বাঅধিকারী মিন্টুর সহযোগী মনিরজামান কে কাজের বিবরণ জানতে চাইলে তিনি বলেন অফিসে গিয়ে কাজের তথ্য নেন, ঠিকাদারের লোকেশন দেওয়া নিষেধ। পরবর্তীতে ঘিওর উপজেলা এলজিইডি কর্তৃপক্ষ এস এও জিন্না কাজের তথ্য দেন এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মিন্টুকে ফোনে সর্তক আলাপ করেন।
২১ অক্টোবর ঘিওর এলজিইডি অফিসে গেলে ২২ অক্টোবর অফিসে এসে এস এও জিন্নার সাথে কাজের অনিয়মের কথা বলতে বলেন। এদিকে ২২ অক্টোবর ঠিক দুপুরে অন্য সাংবাদিক দিয়ে whatsapp এ ভয়েভীতু হওয়ার ২০ হাজার টাকা চাঁদার কথা বলেন, তাতে বুঝতে আর নাই বাকি, এই রাস্তার কাজে আছে কিছু উঁকি ফাঁকি।
পরবর্তীতে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ এস এও জিন্না ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মিন্টুর মোবাইল নাম্বার দেন।
এ বিষয়ে ঠিকাদার মিন্টু কে মুঠো ফোনে বলেন আমি একসময় দৈনিক খবরের আলো প্রএিকায় সাংবাদিকতা করেছি আপনার সাথে সন্ধ্যায় দেখা করতেছি। এলজিইডি উপজেলা প্রকৌশল মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।
এলজিইডি জেলা নির্বাহী প্রকৌশল এবিএম খোরশেদ আলম বলেন অবশ্যই ব্যবস্হা নিবো।