বিচারকের দৃষ্টি আকর্ষন, নেত্রকোণা আদালত মামলার হাত থেকে রেহাই পেতে চায় গ্রামবাসী

মোসারফ হোসেন জসীম পাঠান:
নেত্রকোণা জেলাঃ খালিয়াজুড়ি উপজেলার মেন্দিপুর ইউনিয়নের সাতগাওঁ গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে মোঃ সেলাই মিয়া পৈত্রিক সম্পত্তি জন্য গত ০১/০১/২০২৩ইং তারিখে স্থানীয় ভূমি অফিসে জমা খারিজ করতে গেলে প্রতিপক্ষের নামে বি.আর. এস রেকড হয়েছে বিদায় এর জেরধরে সেলাই বাদী হয়ে বিজ্ঞ সহকারী জজ আদালত কেন্দুয়া, নেত্রকোণা একটি মামলা দায়ের করেন।
প্রতিপক্ষ একই জেলার কেন্দুয়া উপজেলার বলাই শিমুল ইউনিয়নের উলুয়াটি গ্রামের মৃত. মিয়া হোসেনের ছেলে মোঃ সিদ্দিক মিয়া, হেকিম আলীসহ মোঃ মজলিস মিয়া, কালামিয়া, সোনা মিয়া, সর্ব পিতা মৃত. মিনুমিয়া যাহার মোকাদ্দমা নং৩৯/২৩ অন্য প্রকার, উল্লেখিত মোকাদ্দমা তফসিল জেলা নেত্রকোণা, উপজেলা কেন্দুয়া।
এস.এ. জে.এলনং ৭১ মৌজা উলুয়াটি খতিয়ান নং সি.এস ৪৪ এস.এ ৪৪ বি. আর.এস, ১৫১/১৮৮  সি.এস/এল. এ— ৩১৬/৩১৬ বি.আর এস. ২২০/২২০ শ্রেণীবাড়ি/বাড়ী— পরিমাণ ০.০১৪৫২ একর/০.১৭২০৮ একর মোট ০.১৮৬৬ একর মোয়াজি দাবীকৃত ভূমি— বাংলা চৌহদ্দীঃ উত্তরে মোঃ কেনামিয়া দক্ষিনে মোঃ ইয়াকত মুনসী, পূর্বে নিজ, পশ্চিমে নিজ, এর মধ্যে দাবীকৃত ০.১৮৬৬ একর ভূমি।
এই নিয়ে পুরোগ্রাম ও এলাকাজুড়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড় উঠে। দৈনিক প্রত্রিকার সাংবাদিকগন তথ্য সংগ্রহ করতে সরজমিনে গেলে মামলার প্রতিপক্ষ মোঃ মজলিসসহ গ্রামবাসীর কাছে জানতে চাইলে সত্যতা শিকার করে বলে বাদীর বাবা ও তার চাচা আমাদের তিনজনের কাছে ১২ শতাংশ ভূমি বিক্রি করেন গদ অর্থ নিয়ে যায় এবং বাকী অংশের টাকাও নিয়ে যায়। কিন্তু বাদীর বাবা হঠাৎ করে মৃত্যু বরন করায় উক্ত জায়গাটি দলিল দিতে পারেনি এই নিয়ে কয়েক বারগ্রাম্য শালিশ বসে মাতাব্বর গন বিষয়টি মিমাংসা করা চেষ্টা করলে মামলার বাদী মিমাংশা না হয়ে মামলা মোকাদ্দমা দিয়ে প্রতিপক্ষকে ব্যাপক হস্থন্যাস্থ করছে।
তা ছাড়া মামলার বাদী সেলাই এর আরো দুই চাচা এবং দুই ফুফু উক্ত জমিতে ঘর নির্মাণ করে বসবাসরত অবস্থায় রয়েছে। এ ব্যাপারে জেলার বিজ্ঞ বিচারকের সুু দৃষ্টি কামনা করছে ভুক্তভোগী পরিবারবর্গ ও গ্রামবাসী যারা তারা হলেনঃ মোঃ মজলিশ মিয়া গং,  মোঃ বিল্লাল হোসেন, মাজুমিয়া, মজিবুর মিয়া, সঞ্জুমিয়া, রতন মিয়া, বাচ্ছু মিয়া, নূর মিয়া, হক মুনসী, মোস্তফা, আব্দুরফ, মান্নান মিয়া, ফুল মিয়াসহ আরো অনেকেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *