স্টাফ রিপোর্টার :
ফারজানা টু ওএমএস তদারকি অফিসার এর বিরুদ্ধে ডিলারদের কাছ থেকে কমিশন নেওয়ার অভিযোগ। ওএমএস ডিলাররা বলেন ঘুষ তদারকি অফিসারদের ঘুষ না দিলে ডিলারশীপ চলে যাবে। আমাদের কোন দোষ নেই আমরা পরিস্থিতির শিকার, ব্যবসা করতে গেলে তাদের কমিশন দিয়ে ব্যবসা করতে হয়।
পরিস্থিতির শিকার হয়ে অফিসারদের কমিশন দিয়ে ব্যবসা করতে বাধ্য, ইন্সপেক্টর অফিসার ফারজানা টু কে জিজ্ঞেস করলে বলেন, টাকা নেওয়াটা আমার ভুল হয়েছে আমাকে ক্ষমা করে দেন।আমার ছেলে, মেয়েরা মাদ্রাসায় পড়ে। এই অভিমানী কথায় ইন্সপেক্টর অফিসারদের ঘুষ নেওয়া থামানো যাচ্ছে না কোন ভাবেই, অসহায় নিম্ন আয়ের মানুষ সাংবাদিক এর কাছে অভিযোগ করেন। এ ধরনের ঘুষখোর অফিসারদের জন্য আমরা নিয়মিত চাল, আটা পাই না, দুপুর ১ টা বাজলেই চাল দেওয়া বন্ধ করে দেন ডিলার। পরে দেখা যায় রাতের আধারে চাল ও আটার বস্তা পাচার করে নিয়ে যেতে, কেউ প্রতিবাদ করলে হুমকি দেন ডিলার। বলে আগামীকাল থেকে তোমাদের চাল, আটা দেওয়া বন্ধ।
অসহায় নিম্ন আয়ের মানুষ সাংবাদিককে জানায় এই ধরনের অসাধু ব্যবসায়ী ও অফিসারদের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত। (ইন্সপেক্টর অফিসার ফারজানা টু) অসহায় নিম্ন আয়ের মানুষের অভিযোগ শুনে, সাংবাদিকের কাছে বলে এবারের মত আমাকে ক্ষমা করে দেন। নয়তো আমার চাকরিটা চলে যাবে, অসহায় গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের অভিযোগ শুনে, প্রতারক ডিলার ও ইন্সপেক্টর অফিসার ফারজনা টু কমিশন নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণ সহকারে তুলে ধরতে বাধ্য হলেন সাংবাদিক।