কদমতলী থানাধীন ৫৮ নং ওয়ার্ডের ১ নং ইউনিট এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তানভীর আহমেদ রবিন।

mih_pial;

কদমতলী থানাধীন ৫৮ নং ওয়ার্ডের ১ নং ইউনিট ডিআইটি প্লটে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন।

তিনি তার বক্তব্যে বলেন,
প্রিয় এলাকা বাসি আপনারা জানেন গত ১৮ টি বছর আমরা কত অপসারন নিপিরন এবংনির্যাতন এর শিকার হয়েছি। আমাদের উপরে এবং বাংলাদেশের মানুষ এর উপরেও হয়েছে আপনারা জানেন। সেটি গত ৫অগাস্ট তার অবসান হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।আমাদের জুলাই অগাস্ট এর আন্দোলনে আমদের শিক্ষার্থীরা এবং আমাদের দলের অনেক নেতা কর্মী সহ আরও অনেক সাধারন মানুষ,শিশু বাচ্চা এবং আমাদের মা ও বোনের জীবন দিয়েছে রক্ত দিয়ে আমাদের দেশকে আবার নতুন করে স্বাধীন করেছে। আমি আমার বক্তব্য শুরুতেই তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। প্রিয় এলাকা বাসি আমরা গত ১৮ টি বছর এই এলাকায় বিচরণ করতে পারিনি। আমি এই এলাকারই সন্তান আপনাদেরই সন্তান। আপনারা দেখেছে ২০০৮ এর পরের নির্বাচন গুলো যেমন ২০০৮,২০১৪,২০১৮,২০২৪ এইগুলা নির্বাচন নামে ছিল নাটক। এই ফ্যাসিস্ট হাসিনা মানুষের ভোটের অদিকার হরণ করে। তার নিজেস্ব গুন্ডা বাহিনীকে বিনা ভোটে সংসদে পাঠানো হয়েছে। তার পরবর্তীতে আমাদের এলাকাই কুখ্যাত সন্তাস জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা,সানজিদা খানম এবং ড.আওলাদ হোসেন। আপনারা কি তাঁদের ভোট দিয়েছিলেন? বিনা ভোটে তারা সংসদে গিয়েছেন।

এবং কি তারা কেও এই এলাকার সন্তান না। তারা শুধু এই এলাকারইয় আসেছেন ধান্দা করার জন্য ,যেমন কুখ্যাত সন্তাস জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা থাকেন গোপীবাগ এ, সানজিদা খানম থাকেন ওয়ারীতে এবং ড.আওলাদ হোসেন থাকেন ধানমন্ডি। তারা কি এই এলাকার কষ্ট বুজবে? বুজবে না তারা শুধু ধান্দা করার জন্য আসেছে। তারা সকাল ১২টায় আসতো সারা দিন ধান্দা করে বিকাল ৪টায় চলে যেত।
তাড়াদের দিয়ে এই এলাকার উন্নতি হয়েছে? না বড়োজোর আরও ক্ষতি হয়েছে।


এমন কি আমাদের এলাকায় কোন হাসপাতাল নেই। হাসপাতালের জমি দখন করে রেখেছে কুখ্যাত সন্তাস জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা। হাসপাতাল এর জমিতে তিনি তার অফিস করে রেখেছেন। তারা কোন প্রকার উন্নতি করেনি তারা শুধু ধাঁদা করেছে নিজেদের পকেট বোরেছেন এবং দেশের টাকা বাহিরের দেশে পাচার করেছেন

এবং আমাদের বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একটি কথা বলেছে
“আসুন আমাকে ভোট দিতে হবে এমন কোন কথা নেই আপনার ভোট আপনি দিবেন যা কে খুশি তাঁকে দিবেন। কিন্তু আমার হাতকে শক্তিশালী করুন এবং আমাকে সহযোগিতা করুন। যাতে আমি আপনাদের ভোটর অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারি”

তিনি বলেন, মানুষ চায় বিএনপি এ দেশ পরিচালনা করুক। বিএনপি দেশ পরিচালনা করলে দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ হবে। আজকের শিশু-কিশোররা মাঠ সংকটের কারণে খেলাধুলা করতে পারছে না। যার জন্য মোবাইল আসক্ত হয়ে পড়ছে। অনেকে মাদকসহ বিপৎগামী হচ্ছে। বিএনপির হাতে দেশ পরিচালনার সুযোগ হলে খেলার মাঠের ব্যবস্থা করা হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ১ নং ইউনিট বিএনপির সভাপতি রুস্তম আলী। সভা সঞ্চালনা করেন কদমতলী থানা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শফিকুর রহমান দ্বারা।
এবং আরো উপস্থিত ছিলেন তানভীর আহমেদ রবিন এর বড় ভাই ডিআইটি প্লট মালিক সমিতির সভাপতি ইমরান আহমেদ রাসেল, পশ্চিম কদমতলী পন্চায়েত কমিটির সভাপতি কায়সার সরদার, ৫৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সেলিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক মোক্তার হোসেন, কদমতলী থানা যুবদলের আহবায়ক আলমগীর হোসেন, সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম টুটুল, কদমতলী থানা কৃষক দলের সভাপতি মোঃ টিটু, কদমতলী থানা শ্রমিক দলের সভাপতি নাসিরউদ্দিন, কদমতলী থানা মহিলা দলের সভানেত্রী পপি আক্তার সহ ৫৮ নং ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *