মোঃ ফজলুল করিম (সেলিম):
বংশাল থানা জাতীয়তাবাদী বিএনপির সভাপতি জীবন্ত কিংবদন্তী এক নক্ষত্রের নাম তাইজুদ্দিন আহমেদ। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে রয়েছে তার অসাধারণ দক্ষতা, মেধা ও বিচক্ষনতা। তিনি মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের একজন আদর্শের একজন আদর্শিত এবং পরীক্ষিত নেতা। বংশাল থানার সভাপতি হয়েও তিনি জনগণ কাতারে গিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও সংগ্রাম করে বহুবার কারাবরণ ও বহু মামলার আসামী হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা ও বহুবার নির্যাতিত হয়েছে।
দীর্ঘ ১৭ বছর বিগত সরকারের আমলে সরকারের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে অবশেষে ৫ই আগষ্ট কাঙ্খিত বিজয়ে বিরাট ভূমিকা পালন করেন। বংশাল থানার বীর পুরুষ তাইজুদ্দিন আহমেদ। এছাড়াও নব্বইয়ে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন, ওয়ান ইলেভেন, অসহযোগ আন্দোলন, খালেদা জিয়ার মুক্তি, হরতাল, অবরোধ, সাটার ডাউন, ছাত্র জনতার আন্দোলনে জনসাধারণকে সাথে নিয়ে তার নেতৃর্ত্বে বংশাল থানা আন্দোলনে সফলতা লাভ করে। তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ড পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জনসেবা ও জনকল্যানমূলক কাজে এখনো সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আমলে তিনি এবং সাধারন সম্পাদক মোঃ মামুন ও সাংগঠনিক মোঃ আদিল সহ বংশাল থানার বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবসমাজের সাথে নিয়ে আন্দোলন ও সংগ্রাম চালিয়েছিলেন। তখন হাতে গোনা ১০/১২ জন নের্তৃত্বে ছিলেন। তার অধিকাংশই বর্তমানে মৃত্যু। বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট তারেক রহমান ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি নির্বাচনের প্রস্তুতি ও রাষ্ট্রীয় সংস্কারের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করছে তাদের মোকাবেলার জন্য তাইজুদ্দিন আহমেদ নের্তৃত্বে সাধারণ জনগণ ও বিভিন্ন পেশাজীবীদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।
তিনি অতিশীঘ্রই এই সরকারের কাছে অবিলম্বে নির্বাচনের দাবী করেন। তিনি এই আশা প্রকাশ করেন সুষ্ঠ অবাধ ও জনগণের ভোটের সম্পৃক্ত নির্বাচন হলে জাতীয়তাবাদী বিএনপি দল ৩০০ আসনই পাবে। মূলদল, যুবদল, ছাত্রদল এবং অন্যান্য অংগসংগঠন নিয়ে অতিশীঘ্রই নির্বাচন দাবীতে প্রয়োজনে আন্দোলন করব। শহীদ জিয়া ওমর হোক, খালেদা জিয়ার দীর্ঘায়ু কামনা করি। তারেক জিয়া জিন্দাবাদ।