আওয়ামীলীগের দোসর বিআরটিএ দালাল লাকি মিয়া ধরা ছোয়ার বাহিরে

নিজস্ব প্রতিনিধি:

ঢাকার কেরানীগঞ্জে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি (বিআরটিএ) ইকুরিয়া অফিস এলাকা থেকে দালাল চক্রে ঘেড়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তিরা জানান, ইকুরিয়া বিআরটিএ অফিসে দালালদের হাতে বিভিন্ন যানবাহনের লাইসেন্সের জন্য আসা লোকজন একদম জিম্মী হয়েই পড়েছিল। দালাল ছাড়া কোন ফাইলপত্র এই অফিসে একটুও নড়ে না। ভুক্তভোগি গ্রাহকরা একাধিক বার অভিযোগ করেও এর কোন সুফল পায়নি। এরকমই এক দালাল যার নাম লাকি মিয়া । বর্তমানে  ইকুরিয়া বি আর টি এ এর সব চাইতে বড় দালাল হচ্ছে লাকি মিয়া।

আওয়ামীলীগ হ্মমতায় থাকা কালিন পুরো বি আর টি এ  রাজত্ব করেছেন লাকি মিয়া। তখনকার  কেরানীগঞ্জ আওয়ামি,যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সামিউল ইসলাম সামু এবং শামুর ঘনিষ্ঠ সহচর মামুনদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলো বিশাল দালাল সম্রাজ্য।  মজার বিষয় বাকি সব আওয়ামি দোসররা ঘা ঢাকা দিলেও লাকি মিয়া রয়েছে বহাল তবিয়তে। বর্তমানে লাকি মিয়া ও তার দল ইকুরিয়া বি  আর টি এর গেটের সামনে দাপটের সহিদ দালালি চালিয়ে যাচ্ছে। হাসনাবাদ মসজিদের উল্টো দিকে তার বাড়ি হওয়ায় তাকে স্থানিয় বি এন পি নেতৃবৃন্দরাও কিছু বলছে না। তিনি বলে বেড়াচ্ছেন কোন বিএনপি তো দুরের কথা কোন প্রশাসন তার কিছুই করতে পারবে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক বিএনপি নেতা কর্মীরা বলেন বিগত ১৭ বছর যাবদ আওয়ামীলীগের দোসর লাকি মিয়া দালালির মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। আওয়ামী দোসর লাকি মিয়ার বিষয় যদি দুদক তদšত্ম করে তাহলে বেড়িয়ে থলের বিড়াল। সম্প্রতি বিআরটিএ ভ্রাম্যমান আদালত পরিপেড়্গেিত দালাল চক্রের হোতা আমজাদ, মাসুদ, মনির সহ কয়েকজনকে সাজা দিলেও বার বারই ধরা ছোয়ার বাহিরে থাকে এই লাকি মিয়া।

এলাকার স্থানীয় হওয়াতে সবাই তাকে ভয় পায়। লাকি মিয়ার কাছে লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে জানতে চাইলে তিনি বলেন অপেশাদার, অশিড়্গতিদের ১৫০০০ হাজার টাকা এবং শিড়্গতি  ব্যাক্তিদের ১২০০০ টাকা দিতে হবে। ৭৫ দিনের মধ্যেই তিনি লাইসেন্স এর কাজ শেষ করে দিবেনঅ। এ বিষয় স্বাধীন সংবাদ এর ফেসবুক পেজ ঞযব উধরষু ঝধিফযরহ ঝধহমধফ এ একটি ভিডিও প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে।  ইকুরিয়ার সাধারন মানুষের দাবি লাকি মিয়ার অবৈধ টাকা উদ্ধারে ব্যবস্থা নিবে প্রসাশন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *