স্টাফ রিপোর্টার:
বিগত ৪ বছর যাবদ উত্তরা পূর্ব থানার আজমপুর পুলিশ ফাঁড়ির মুন্সি কনস্টেবল নাসিরুল্লাহ বিভিন্ন ফুটপাত থেকে চাঁদা আদায় করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ জেলার বাসিন্দা কনস্টেবল নাসিরুল্লাহ আজমপুর পুলিশ ফাঁড়ির মুন্সির দ্বায়ীত্ব পালন করেন। আজমপুর এলাকার এমন কোনো অবৈধ স্পট নেই যা তার জানা নাই।
তিনি চোখ বন্ধ করে বলে দিতে পারেন কোথায় কোন অপকর্ম হচ্ছে। কোন ফুটপাতের দোকান থেকে কত টাকা চাঁদা আদায় হচ্ছে। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক একাধিক ভুক্তোভোগী বলেন কনস্টেবল নাসিরুল্লাহকে ম্যানেজ না করে আজমপুর এলাকায় কোনো কাজ করা যায় না। কনস্টেবল নাসিরুল্লাহ প্রায় হুমকি দিয়ে বলেন যে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর একে একে বেশিরবাগ পুলিশ কর্মকর্তা বদলি হলেও তার বদলি না হওয়ার কারণ।
কারণ একটাই বিভিন্ন স্থান থেকে তোলা অবৈধ টাক আয় করতে পারেন তেমনেই উদ্বর্তন কর্মকর্তাদের ভাগ করেও দিতে পারেন। যার জন্য দীর্ঘ চার বছর তিনি একই স্থানে কাজ করছেন। এ বিষয় মুঠো ফোনে কনস্টেবল নাসিরুল্লাহ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যে উদ্বর্তন কর্মকর্তারা তাকে রাখলে তিনি কি চলে যেতে পারেন? তার দূর্নীতির বিষয় জানতে চাইলে তিনি কথা না বলে ফোন কেটে দেন।
এ বিষয় উদ্বর্তন কর্মকর্তাদের কাছে সঠিক তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করেছেন বিভিন্ন ফুটপাতের ভুক্তোভোগীরা।