ট্রাইব্যুনাল মামলার বাদীনীর হাত থেকে রেহাই চায় মুন্সী

মোছা: শরিফা আক্তার:

 

নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া, উপজেলাধীন ৮ নং বলাইশিমুল ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের রুমন মিয়ার স্ত্রী শারমিন আক্তার বাদী হয়ে নেত্রকোণা বিজ্ঞ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন ট্রাইব্যুনাল নেত্রকোণা একটি মামলা করেন।

একই উপজেলার পাশ্ববতীর্ ০৩নং দলপা ইউনিয়নের জল্লী গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ এর ছেলে নজরুল মুন্সি সহ তিন জনকে আসামী করে মামলাটি দায়ের করেন মামলার সূত্রে জানা যায় বাদীনীর স্বামী রুমন ও মিজারুল কে বিদেশ সৌদী আরব পাঠাবে বলে নাম করণ করে ৯ লক্ষ টাকা দেন পরিবারের সকল লোকজনের পরামর্শক্রমে কিছুদিন পর নজরুল মুন্সি দৌড়া দৌড়ি করে ঢাকার একটি এজেন্সীর মাধ্যমে উভয়কে সৌদী আরব পাঠান এবং যে কোম্পানি থেকে উভয়ে সৌদী আরব গিয়েছে কাজের সন্ধানে, সেখান কার কোম্পারি লোকেরা উভয় রিসিভ করে বাসায় নিয়ে যান।

কিছুদিন পর উভয়কে মসজিদের কাজে লাগিয়ে দেন কিন্তু রুমন ও মিজারুল উভয়েই উক্ত কাজে মন না বসায় এই কাজ বদলিয়ে দেওয়ার জন্য পূনরায় কোম্পারি লোকজনকে জানালে তারা দ্রুত সৌর বিদ্যুৎ এর কাজে যোগদান করার সুযোগ করে দেন। সেখানে পছন্ড গরম থাকায় ্ওই কাজ ছেড়ে অন্য দালালের মাধ্যমে অন্যত্র চলে যায় অধিক মোনাফার আসায়।

এর পর থেকে উভয়েই বাড়িতে ফোন করা বন্ধ করে দেয় এদিকে বাড়ির লোক জন ফোনে যোগাযোগ না করতে পেরে তাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে। উল্লে্যখিত বিষয়টির উপরে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে নজরুল মুন্সি এসব কথা বলেন— বাড়ির লোকেরা এলাকায় একটি গ্রাম্য শালিশ এর আয়োজন করে উক্ত শাশিলে প্রাথমিক ভাবে মিমাংসা হয় কিন্তু উক্ত শালিশ অমান্য করে কোর্টে মামলা করেন। উক্ত মামলায় নজরুল মুন্সি ২৪ দিন জেল থাকে। এই মামলার হাত থেকে নজরুল মুন্সি রেহায় পেতে চাই ।

এব্যাপারে জেলার ঊদ্ধর্তন কর্মকর্তা ও বিজ্ঞ বিচারকের সু—দৃষ্টি কামনা করছে মুন্সি সহ আসামী পরিবারের লোকজন। উক্ত মামালায় যাদের আসামী করা হয় তারা হলেন ১। নজরুল মুন্সি , ২। মো: রুহুল আমীন, ৩। নুরুল আমিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *