
কামরুল ইসলাম:
খুনি পেশিবাদি নরপিশাচ আওয়ামী হাসিনা সরকারের দুষর সুদ খোর, ভূমিদূস্য মোস্তাক আহমদের পেটুয়া বাহিনীর হাতে দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার কামরুল ইসলাম লাঞ্ছিত, এই বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ। এই বিষয়ে দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার কামরুল ইসলাম বলেন গত ২৩ মার্চ ২০২৫ ইংরাজিতে বিশ্বস্ত সূত্র মতে জানতে পারি যে,মোস্তাক আহম্মদের নেতৃত্বে লোহাগাড়া পুটিবিলাস্থ মাদারকাটার জোর,৬নং ওয়ার্ড এলাকায় বিভিন্ন সরকারি খাস জাইগা অবৈধ দখল করে বাড়ি, দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে। এই সংবাদ পেয়ে আমি এবং সোনালী টিভির লোহাগাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ওসমান গনি উক্ত এলাকা পরিদর্শন করতে যাই এবং ভিডিও ধারণ করি।
ঐ সময় ২ও৩ নং বিবাদী প্রকাশ্য অস্ত্র নিয়ে আমাদের কে ধাওয়া করে ওসমান গনি পালিয়ে যায় আমি দাড়িয়ে থাকায় আমাকে ধরে গোপন স্থানে নিয়ে যায় এবং বিবাদীরা বলেন এই টা শিল্প প্রতি মোস্তাক আহমদের আত্মীয়ের বাড়ি এইখানে কোন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে লাভ নেই আরও বলে তুমি যদি প্রাণে বাঁচতে চাও তাহলে আমাদের শিখিয়ে দেওয়া বক্তব্য গুলো ভিডিওর সামনে বলতে হবে, না বললে তোমার প্রাণহানি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের শর্তে আমি রাজি হইলে তারা আমার চোখের বাঁধন খোলে দে এবং আমাকে পাশ্ববর্তী নুর কবির সওদাগরের দোকানে নিয়ে যায়।
আবার সেখান থেকে মন্নান মেম্বারের দোকানের পার্শ্ববর্তী দোকানে বসিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ৩০০ টাকার খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয় আমার ধারণকৃত ভিডিও মোবাইলটি যার মুল্য প্রায় বিশ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় এবং জোর পূর্বক বক্তব্য গ্রহণ করে এবং মোস্তাক আহমেদ সোস্যাল মিডিয়া প্রচার করার জন্য ৪নং বিবাদী আলাউদ্দিন কে মোটা অংকের অর্থ প্রধান করে আমায় শিখিয়ে দেওয়া বক্তব্যটি আলাউদ্দিনের নিজ ফেসবুক আইডিতে প্রচার করে এবং মোস্তাক আহমেদ নিজে ও একাধিক ফেসবুক আইডি থেকে শেয়ার করেছে এই অপপ্রচারের কারণে আমার মানসম্মান ক্ষুন্ন হয়েছে। তাই আপনার শরণাপন্ন হলাম আমার বিষয়টা আইনানুগভাবে তদন্ত করে যথউপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ কারার জন্য চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেন।