রাজধানীর কদমতলী থানার মাদক ব্যবসায়ী আরিফ ওরফে (কাপা আরিফ) ধরা ছোয়ার বাইরে

মোঃ নাবিন আহমেদ:

 

শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কোনো দেশকে পঙ্গু করতে চাইলে প্রথমেই তার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থা ধংস্ব হলে এমনিতেই জাতি ধ্বংস হবে। মেরুদণ্ডহীন জাতি কখনো মাথা উচু করে দারাতে পারে না। ৫ই আগস্টের আগে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ও কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তাদের কারনে মাদকে ছেয়ে গিয়েছিল দেশ। যার কারনে দেশের যুব সমাজ থেকে শুরম্ন করে প্রশাসনের মানুষজনও মাদকে আসক্ত হয়ে পরে। যে ব্যাক্তি মাদক আশক্ত হয় সে তো ধ্বংসের ধার প্রান্তে যায় সাথে তার পরিবার, আত্মীয় স্বজন ও তার সমাজ ধ্বংসের পথে চলে যায়।

বর্তমানে রাজধানীর প্রতিটি ঘরেই মাদকের কারণে অশান্তি লেগেই আছে। কেউ কেউ মাদক বিক্রি করে কোটিপতি বনে আবার কেউ কেউ মাদক সেবন করে নিজে ও নিজ পরিবারকে  ধ্বংস করে । সম্প্রতি মাদকের টাকা ভাগাভাগি করতে যেয়ে কক্সবাজারের এক পুলিশ কর্মকর্তা ধরা খেয়েছিল। বাংলাদেশে অনেক সমস্যা রয়েছে, সমস্যা থাকবেই এরমধ্যে চিহ্নিত করতে হবে কোন সমস্যাটা সবচেয়ে জটিল।

মানুষের ধারণা মাদকই হচ্ছে বর্তবানে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে জটিল সমস্যা। সুতরাং এই মাদকের সমস্যা দুর করতে পারলেই বাংলাদেশ জেগে উঠবে। ধ্বংস হবে না যুব সমাজ।

তাই বর্তমান সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের আশা যে করেই হোক দুর করতে হবে মাদক।

রাজধানীর অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা কদমতলী আর এই কদমতলী থানার বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্রি হয় মাদক। তার মধ্যে অন্যতম এলাকা ধনিয়া ৬১ নং ওয়ার্ড। ৬১ নং ওয়ার্ড এর সবচেয়ে বড় মাদক ডিলার হচ্ছে আরিফ ওরফে (কাপা আরিফ)।

৬১ নং ওয়ার্ড এর বাহাদুর মেম্বারের বাড়ির আশে পাশে ডিলার আরিফ ওরফে (কাপা আরিফ) বানিয়েছে মাদকের আখরা, সেখান থেকেই সে মাদক বিক্রি করে তার সঙ্গিদের সাথে নিয়ে। জানা যায়, কাপা আরিফের নেতৃত্বে ল্যাংরা নাসির, শাহ আলম ও রিপন প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *