ফজলুল করিম সেলিম:
গুলিস্তানের সচিবালয়ের বিপরীত পার্শ্বে পরী ইয়ামেনী মার্কেটের অবস্থান। এই মাজারের পিছনে মসজিদ ও মাজার অবস্থিত, এই মাজার ও মসজিদ দেখাশুনা করেন মতুয়াল্লী মোঃ নাসিরুদ্দিন শাহ্।
তিনি মাজারের নাম ভাঙ্গিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে আসছেন। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যার অন্ধকার নেমে আসলে শুরু হয় মাজারের আশেপাশে শুরু হয় সন্ত্রাসীদের আনাগোনা এই সন্ত্রাসীরা আশেপাশের চাদাবাজী, চুরি, ছিনতাই, খুনখারাবী থেকে শুরু করে নানান ধরনের নেশাদ্রব্য বেচা কেনা ও মহিলাদের নিয়ে নানা রকম অসামাজিক কর্মকান্ড চলে। এটি নিত্য ক্সনমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে।
এই সন্ত্রাসীদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে মদদ দিয়ে আসছে ঐ মাজারের মুতাওয়াল্লী নাসির উদ্দিন শাহ্ ও তার বড় ভাই মুসলিমুদ্দিনের ছোট ছেলে মহিউদ্দিন। মার্কেটের বিভিন্ন নিরিহ দোকানদার ও মানুষদেরকে দোকান ভাড়া দিবে বলে আশ্বাস দিয়ে হয়রানী ও প্রতারনার শিকার হচ্ছে। এই সন্ত্রসীদের হাতে জিম্মি হয়ে আছে অত্র এলাকার বাসিন্দা ও সাধারণ জনগন।
এই মুতয়াল্লী দাড়ি, টুপির লেবাস পরে দীর্ঘ সতের বৎসর যাবৎ মানুষদেরকে ধোকা দিচ্ছে। এই পীরইয়ামেনীর মার্কেটের দোকান ও মার্কেটের পিছনের সম্পত্তির অংশিদার মোট চেক্সদ্দ জন অথচ তিনি এই চেক্সদ্দজনকে সম্পত্তি বুঝিয়ে নাদিয়ে পীর ইয়মেনী মার্কেটের দোকান ভাড়া ও পিছনে ঘরবাড়ীর ভাড়া সন্ত্রসীদের নিয়ে একই ভোগ করে আসছেন।
দীর্ঘদিন যাবৎ প্রসাশনের নাকের ডগার উপর দিয়ে এই অ?বধ অসামাজিক কর্মকান্ডগুলোর চালিয়ে যাচ্ছেন মুতয়াল্লী ও তার সন্ত্রাসী বাহিনি। কেহ প্রতিবাদ করতে এলে মতুয়াল্লী মোঃ নাসিরুদ্দিন শাহ্ ও তার ভাতিজা মহিউদ্দিন এর সন্ত্রাসী বাহিনি দ্বারা লাঞ্চিত ও শারিরীক ভাবে নিযার্তিত। এলাকাবাসী জনসাধারন প্রশাসকের নিকট দাবী করছে এই ভুমিদস্যু, সন্ত্রাসী, চাদাবাজী মাদক ব্যবসায়ী ভন্ড মোঃ নাসিরুদ্দিন শাহ্ ও তার ভাতিজা মহিউদ্দিনকে আইনের আয়ত্তে এনেও দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি করেন। এই মুতয়াল্লী ও তার অপরাধী দোসরদের আরো অনেক রিপোর্ট চলমান থাকবে।