
মোঃ ফজলুল করিম (সেলিম): এক লড়াকু রাজনৈতিক সৈনিক বংশাল থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ইমরান আহমেদ। তিনি শুধু রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি একজন জনসেবক, দীর্ঘ ১৭ বছরের ফ্যাসিবাদী ও কুখ্যাত খুনী হাসিনা সরকারের বিরম্নদ্ধে নিজের জীবন বাজি রেখে দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে হাসিনার বিরম্নদ্ধে আন্দোলনে তার বিশাল কর্মী বাহিনী ঐক্যবদ্ধ করে দীর্ঘ সতেরটি বছর বংশাল থানা ছাত্র দলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ইমরান আহমেদ আন্দোলন সংগ্রামে নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়েছে। তিনি কখনও পিছ পা হননি, এবং প্রায়ই শতাধিক মামলায় আসামি হয়েছেন। এবং বহুবার নির্যতিত হয়েছে। ১/১১ আন্দোলন থেকে শুরম্ন করে জননেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির অসহযোগ আন্দোলন হরতাল অবরোধ এবং অবশেষে ছাত্র-জনতা আন্দোলনে তিনি বংশাল থানা ছাত্রদলের আহবায়ক মোঃ ইমরান আহমেদ দলের প্রতিটি নির্দেশনা যথাযথ এবং দাপটের সহকারে পালন করেছেন। এবং বর্তমানে হাসিনার চক্রাšেত্মর বিরম্নদ্ধেও তিনি সোচ্চার রয়েছেন এবং প্রতিটি চক্রাšত্ম রম্নখে দেওয়ার জন্য দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমান যে ৩১ দফা ঘোষণা দিয়েছেন তার ঘোষণার প্রতিটি দফা বা¯ত্মবায়নের জন্য তিনি তার সহযোগীদের সঙ্গে নিয়ে বংশাল থানা প্রতিটি দোকান ও বাড়ীতে গিয়ে এই দফাগুলো জনসাধারনদের অবগত করছেন। সকল জনগনদের রাষ্ট্র নায়ক তারেক জিয়ার ৩১ দফার সুফল যথাযথ ভাবে তুলে ধরছেন। এখানে উলেস্নখ যে তিনি হলেন বাংলাদেশ জাতীয়তবাদী দলের বংশাল থানার সভাপতি তাইজুদ্দিন আহমেদ (তাইজু) একজন যোগ্য সšত্মান ছোটবেলা থেকে তিনি পিতাকে অনুসরন করে তিনি রাজ.নতিক ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছেন। ছোটবেলা থেকে তিনি গরিব দুখিদের কল্যানমূলক ও সেবামূলক কাজে নিয়োজিত আছেন। তিনি তার পিতার মতো জনগনের খুব কাছে থেকে জনগনের সুখ দুঃখের সাথী হয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিচরন করছেন। তিনি রাষ্ট্র নায়ক জিয়াউর রহমান ও তার সুযোগ্য সত্মান রাষ্ট্র নায়ক তারেক জিয়ার আদর্শে একজন আর্দশিত নেতা। গত ঈদুল ফিতরের উপলড়্গে ঈদের আনন্দ মেলা আয়োজন করেছিলেন। এছাড়াও গত ২০/০৪/২০২৫ ইং সালে ৩২ নং ওয়ার্ডের ছাত্র দলের কর্মী সভা অনুিষ্ঠত হয়। এই কর্মীসভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরের ছাত্র দলের সভাপতি শামিম মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক আঃ রহিম ভুইয়া, সভাটি বংশাল থানা ছাত্র দলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ইমরান আহমেদ সফল ভাবে আয়োজন করেন।