নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভুয়া তথ্য দিয়ে জাল দলিল সূজন করে জমি বিক্রির দায়ে চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত 2 এ সি,আর,মামলা 776/24 ফৌজদারী মামলা দায়ের করেছে জমির প্রকৃত উওরাধীকারী দাবিদার নুরুল আমিন সাতকানিয়া পৌরসভার 7 নং ওয়ার্ডের ভোয়ালিয়া পাড়া গ্রামের আহামদ হোসাইন প্রকাশ আবুল হাশেমের বড় ছেলে নুরুল আমিন কর্তৃক আদালতে দায়ের করা মামলায় উল্লেখ করা হয় সাতকানিয়া পৌরসভার এক নং ওয়ার্ডের রামপুর গফুর হাফেজের বাড়ির আবুল হাশেম পিতা আব্দুল করিম মাতা আসমা খাতুন যার পুরাতন পরিছয় প,এ নং 5282517680 নতুন পরিছয় প এ নং 1528201181392 নিজের নাম ঠিক রেখে পিতা নাম মনিরুজ্জামান মাতা ফয়েজা খাতুন লিখে অথচ তার পিতার নাম আবদুল করিম মাতার নাম আসমা খাতুন ,09/07/2019 তারিখে আনুমানিক সকাল দশ টা থেকে বিকাল চারটার মধ্যে সাতকানিয়া সাব রেজিস্ট্রার অফিসে গিয়ে মামলায় সকল আসামিগন 2324 নং একটি ভুয়া দলিল সৃজন করে 8,75 শতক জমি বেচা , কেনার কাজ সম্পন্ন করে,মামলায় বাদী ,স্থানীয় সূএ ও পৌরসভার দায়িত্বশীল সূত্রে জানাযায়, মামলায় বাদীর পিতা আহামদ হোসাইন প্রকাশ আবুল হাশেম 1987 সালে ব্যবসার কাজে নিজ এলাকা সাতকানিয়া থেকে 75 কিলোমিটার দুরে চট্টগ্রাম শহরে সপরিবারে ব্যবসার উদ্দেশ্যে চলে যায়, যাওয়ার সময় তার সকল জায়গা জমি দেখবাল করার দায়িত্ব দেয় আপন ছোট ভাই মামলার 2 নং আসামি আব্দুল গফুর কে ,এর পর 1990 সালে বাদীর পিতা হঠাৎ মৃত্যু বরণ করেন।তখন বাদীর বয়স মাত্র 12 বছর 8 মাস অপ্রাপ্ত বয়স্ক,তাই পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তির তেমন তদারকি করে নাই, হঠাৎ জমির মালিকগনের টাকার প্রয়োজন হলে কিছু জমি বিক্রির জন্য সাতকানিয়া রেজিস্ট্রার অফিসে গেলে কতৃপক্ষ বলে ঐ জমি 2019 সালে আবুল হাশেম নামে এক ব্যক্তি আব্দুল গফুর নামের জৈনক ব্যক্তি কে দলিল করে দেয়, এহেন জালিয়াতির তথ্য উদঘাটন করতে গিয়ে জানাযায় , মামলার বাদীর পিতার ডাক নাম আবুল হাশেম,পৌর সভার রামপুর মোজার 101 নং খতিয়ান বাদীর পিতার ডাক নামে তৈরি হয়, অন্যদিকে বাদীর পিতার আপন চাচাতো ভাই একজনের নাম ও আবুল হাশেম যিনি মামলায় এক নং আসামি, জমির মালিক ও চাচাতো ভাইয়ের নাম মিলে যাওয়ায় সরকারি অফিসকে বোকা বানানো সহজ ছিল,এহেন জঘন্য, মিথ্যা দলিলে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করেছেন মামলার তিন নং আসামি, শফিকুর রহমান পিতা নুরুল ইসলাম গ্রাম ছগিরা পাড়া, সাতকানিয়া