স্টাফ রিপোর্টার:
বিএনপিতে যারাই অতি যোগ্য হয়ে উঠছে, যারাই বিএনপিকে ইম্পেক্টফুল কিছু দিতে সক্ষম হবেন বা যাদের দ্বারাই বিএনপি তাদের পুরানো শক্তি ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে—তাদেরকেই সিস্টেমেটিক্যালি নেগেটিভ লেভেলিং ও মিথ্যা অপবাদ দিয়ে পরিকল্পিতভাবে তাদের চাঁদাবাজির লেভেল লাগিয়ে তাদেরকে দল থেকে সরিয়ে দিচ্ছে।
তাদেরই একজন পুরান ঢাকার চকবাজারের স্থানীয় ছেলে, প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী,বঙ্গবাজার চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট ,কান্ট্রি ফুড ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের মালিক সাবা কারিম লাকি শাহ । সাহসী ও আপোষহীন যুবনেতা।হামলা, মামলা, জেল খাটা,নির্যাতিত হওয়া, যার সমগ্র জীবন সংগ্রামে ভরা।
২০২৩ সালের ২৮শে অক্টোবরের আন্দোলনে তার কঠোর অবস্থান ও সাহসী ভূমিকা ছিল। ২০১৪ সালে ও রাজপথে নেতা হিসেবে তার ভুমিকা সর্বশেষ ৩৬ ই জুলাই ও ছিল যার ভূমিকা।সে শুধু সাহসী নয়, রাজপথে তার নেতৃত্ব যথেষ্ট শক্তিশালী,যার ধারাবাহিকতায় ৩৭ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি,চকবাজার থানা যুবদলের সদস্য সচিব, সভাপতি, সর্বশেষ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য পরবর্তীতে যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন, দলের প্রয়োজনে— মূহুর্তেই রাজপথে হাজারো কর্মী জড়ো করতে পারেন। করেন ঠিকাদারি ব্যবসা।
চকবাজার কাঁচা বাজারের নিলাম টেন্ডারের দরপত্র পান।নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে বাজারের দায়িত্ব বুঝে নিতে যান তখন তার প্রতিপক্ষরা স্থানীয় ব্যবসায়ীর ব্যানারে তাকে বাধা দেন এবং চাঁদাবাজ হিসেবে লেবেল লাগিয়ে দেন। হঠাৎ করে যখন চকবাজারের আলোচিত সোহাগ প্রকাশ্য দিবালোকে মার্ডার হয়,সেই মামলায় তাকে আসামি বানিয়ে দেয়া হয়।
অথচ জাতীয় দৈনিক পত্রিকা সহ টেলিভিশন গুলাতে সোহাগের মেয়ে এবং বউ অভিযোগ করেন তিনজনের নাম এজাহারে তারা দেননি তার মধ্যে সাবা কারিম লাকি শাহ একজন।তারা স্পষ্ট বলেছে এই ব্যক্তিকে তারা চেনে না,অথচ তার দল থাকে সাথে সাথে বহিষ্কার করে।
অভিযোগ,পুলিশ যাচাই করে দেখবে ঘটনা সত্য কিনা ? সাবা কারিম লাকি সাহা মতো সংগ্রামী যুবকদের অবদান রাজপথে তৃণমূল কর্মীদের মনবল ভংগুর ও হতাশার দিকে ধাবিত করবে।