তারিকুল ইসলাম :
বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী গুলিবিদ্ধ অবস্থায় শরীরে থাকা একটি গুলি (পিলেট) অপসারণে রাজধানীর (পি.জি. হাসপাতাল)-এ সফল অপারেশন সম্পন্ন করেছেন। বিএনপি’র হেলথ সেক্রেটারি ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে এ অপারেশন হয়।
অপারেশনের খবর শুনে হাসপাতালে ছুটে যান অন্বেষা কোম্পানির চেয়ারম্যান শেখ শাহরিয়ার বিপ্লব এবং
অন্বেষা গ্রুপ কোম্পানি এর ইনচার্জ রেজাউল করিম, ও
দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিক ও অন্বেষা মিডিয়া সেল প্রধান তারিকুল ইসলাম। এছাড়া বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের অসংখ্য নেতাকর্মী এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ হাসপাতালে উপস্থিত হয়ে তাঁর খোঁজখবর নেন।
এ সময় অন্বেষা গ্রুপ কোম্পানির চেয়ারম্যান শেখ শাহরিয়ার বিপ্লব বলেন—
এস এম জিলানী আমাদের সাহসী নেতৃত্বের প্রতীক। গণতন্ত্রের আন্দোলনে তাঁর আত্মত্যাগ ইতিহাসে স্থান করে নেবে। আমরা সবাই তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।
অন্বেষা গ্রুপ কোম্পানির ইনচার্জ রেজাউল করিম বলেন—
তিনি শুধু দলের নয়, তরুণ প্রজন্মের জন্যও অনুপ্রেরণা। সফল অপারেশনের পর আমরা বিশ্বাস করি, তিনি অচিরেই আগের মতো শক্তভাবে নেতৃত্ব দেবেন।
দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিক ও অন্বেষা মিডিয়া সেলের প্রধান তারিকুল ইসলাম বলেন—
এস এম জিলানীর মতো নেতার সফল অপারেশনের খবর আমাদের জন্য স্বস্তির। আহত শরীর নিয়েও তিনি আন্দোলনের ময়দানে ছিলেন, যা অনন্য দৃষ্টান্ত।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি’র মহাসমাবেশে সৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পুলিশের অতর্কিত হামলায় এস এম জিলানী গুলিবিদ্ধ হন। সেই গুলিই দীর্ঘদিন তাঁর শরীরে থেকে যায়, যা আজকের সফল অপারেশনের মাধ্যমে অপসারণ করা হলো। দীর্ঘদিন তিনি সেই আঘাত বুকে নিয়েই আন্দোলন চালিয়ে গেছেন। আজকের সফল অপারেশনের পর তাঁর পরিবার ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা দেশবাসীর কাছে পূর্ণ আরোগ্যের জন্য দোয়া প্রার্থনা করেছেন।