প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আল-মুজাহিদ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ, এর সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ মোতাহার হোসেন ও বর্তমান সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার হোসেন এর নাম উল্লেখ করে “কেরানীগঞ্জে আল মুজাহিদ বহুমুখী সমবায়’র জবর দখল নেপথ্যে স্থানীয় প্রশাসনসহ নয়া হোতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদকে আপত্তিকর, অসত্য, কাল্পনিক ও বানোয়াট বলে যৌথভাবে প্রতিবাদ করেছেন আলহাজ্ব মোঃ মোতাহার হোসেন ও আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার হোসেন।

উল্লেখিত সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে পাঠককে বিভ্রান্ত করার জন্য দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক আনোয়ার হোসেন আকাশ পাঠক ও আল মুজাহিদ বহুমুখী সমবায় সমিতির বর্তমান, সাবেক সভাপতিসহ সমিতির সদস্যদের নিকট দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।

প্রতিবাদলিপিতে আল মুজাহিদ বহুমুখী সমবায় সমিতির বর্তমান ও সাবেক সভাপতিরা বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন “সমবায় অধিদপ্তর” কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত জেলা সমবায় অফিস ঢাকা কর্তৃক নিবন্ধিত আল মুজাহিদ বহুমুখী সমবায় সমিতি। যা ২৬ জানুয়ারি ১৯৯৪ এ নিবন্ধন লাভ করে। জেলা সমবায় অফিসার ঢাকা এই সমিতির তদারকি ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা হওয়ার পরেও দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকায় সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান ওয়াহিদ, সম্পাদক ও প্রকাশক সমিতির কর্তৃপক্ষ অথবা নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের সহিত কোন প্রকার যোগাযোগ ব্যতিরেকে সমিতির নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত জনৈক মোঃ শাহজাহান মুন্সির কথিত অভিযোগসমূহের সত্যতা যাচাই-বাছাই ছাড়া মিথ্যা, বানোয়াট, বিভ্রান্তিকর, উদ্দেশ্যমূলক, ভিত্তিহীন সংবাদে আমাদের দু’জনের ছবি দিয়ে সম্মানহানি করার উদ্দেশ্যে গত ১৯ জানুয়ারি অনলাইন সংস্করণ ও ২১ জানুয়ারি প্রিন্ট সংস্করণের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রতিবেদন প্রকাশ করে আল মুজাহিদ বহুমুখী সমবায় সমিতিকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সমবায় সমিতির ৩৫৫ নং সদস্য মোঃ শাহজাহান মুন্সি সমিতির নীতিমালা পরিপূর্ণ মেনে চলতে বাধ্য থাকার পরেও বিভিন্ন সময়ে তিনি নিয়ম-শৃঙ্খলা অমান্য করেছেন।

মোঃ শাহজাহান মুন্সিকে গত ১৫ জুলাই ২০২৪ সূত্র নং ক/২৮৭/০৭/২০২৪ প্রথম কারণ দর্শানোর নোটিশ, ১১ আগস্ট ২০২৪ সূত্র নং ক/২৯১/০৮/২০২৪ দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ সূত্র নং ক/৩০৮/১২/২০২৪ তারিখে সদস্যপদ বাতিল বিষয়ে চূড়ান্ত নোটিশ দেওয়ার পরেও তিনি কোন জবাব দেননি বা প্রয়োজনে সমবায় অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট অফিসারের নিকট আপিল না করে পত্রিকার প্রতিবেদককে বিভ্রান্ত করে আমাদের দু’জনের ছবি প্রকাশের মাধ্যমে মানহানিকর সংবাদ পরিবেশনে প্রভাবিত করেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *