কামরুল ইসলাম:
ঘনিয়ে আসছে লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাচন এই নির্বাচনে অনেকে লাফালাফি করছেন, এমন প্রার্থী ও আছে যাদের অতীত ইতিহাস পর্যালোচনা করলে মানুষ ভয়ে কুঁকড়ে যাচ্ছেন ভয়ে আতংকিত হয়ে উঠে। ৯০ সালের অত্যাচারের কথা এখনো মানুষ বুলেনি।আর কেউ আছে যারা সারা জীবন পবাসে থাকে নির্বাচন আসলে দেশে এসে নির্বাচনে প্রার্থী হয় ডেক ডেক বিরানি রান্না করে জনগণকে খাওয়াতে থাকে নির্বাচনে হেরে গেলে আবারও পবাসে পাড়ি। কোন সময় জনগণের কোন কাজে আসেনা।নির্বাচন চাড়া কোন সময় এক টাকা সহযোগিতা করেছে এমন নজির নেই। তারাও আবার উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাই।আর যিনি জনপ্রতিনিধি না হয়ে ও সব সময় অসহায় মানুষের দোয়ার আসায় সব সময় সহযোগিতা করে আসছেন করোনার সময় লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য অন্য যুগিয়েছেন যখন মা সন্তান থেকে দুরে সরে গেছে সন্তান থেকে বাবা সন্তান বলে পরিচয় দে নাই বাবা ঠিক ঐ সময় ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী সেচ্ছাসেবকের দ্বায়িত্ব পালন করেছেন, বন্যার সময় যাদের ঘর বাড়ি বন্যায় বাসিয়ে নিয়ে গেছে তাদেরকে অন্য, বস্ত্র, বাসস্থান যুগিয়ে ছিল কোন দিন এত উপকারের প্রতিদান চাইনি এমন মানুষ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হলে খুশি হবেন নাকি যুগ যুগ ধরে মানুষ যাদের হাতে নির্যাতিত হয়েছে তারা উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হলে খুশি হবেন এই প্রশ্ন জনতার আদালতে দিয়ে গেলাম। বর্তমান সময়ে এখনো উপজেলা চেয়ারম্যান হবে বা হতে চাই এমন কোন কথা ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী বলেনি কিন্তু সাধারণ মানুষ দোকানে বাজারে ফোরকান উল্লাহ চৌধুরীর পচার পদচারনা রীতিমতো চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা আল্লাহর দরবারে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া কামনা করে ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী যেন উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নমিনেশন নিয়ে বিপুল ভোটে জয় করেন।