ক্রাইম রিপোর্টার :
নেত্রকোণা জেলা কেন্দুয়া উপজেলাধীন মাসকা ইউনিয়নের দিঘলী গ্রামে উভয় পক্ষের মারামারিতে আহত—২ ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ।
সূত্রে জানাযায় দিঘলী গ্রামের মৃত আবুসিদ্দিকের ছেলে মোঃ রাসেল মিয়ার ক্ষেতের ধান মেশিন ধারায় কেটে দিবে একই গ্রামের মৃত মনফর আলীর ছেলে মোঃ আব্দুল সাত্তার ও লুৎফুর রহমান। ধান কাটার চাপ থাকায় রাসেলের ক্ষেত কাটতে দেরি হয় এই নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি শুরু হয়। এর জের দরে গত ৩০/০৪/২০২৫ ইং তারিখ রোজ বুধবার সন্ধায় পূর্বে বিষয়াধী নিয়ে উভয় পক্ষের ঝগড়া হয়।
এসময় আব্দুল সাত্তার ও একজন মহিলা আহত হয়। আহত ব্যাক্তিদের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন দ্রুত এগিয়ে এসে উদ্ধার করে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়, সেখানকার কর্মরত ডাঃ রুগিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ট করেন।
সেখানে রুগি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা নরছে। এদিকে আহত আব্দুল সাত্তারের ছেলে মোঃ আসাদুল তার লোকজন নিয়ে হাদিসের ও রাসেলের এবং কামালের বসত ঘড় ভাংচুর ও লুটপাট করে মালামাল নিয়ে চলে যায়। উল্লেখিত গঠনার পরিপেক্ষিতে হাদিসের ছেলে মোঃ জাহাঙ্গির পুলিশকে বিষয়টি অবগত করিলে পুলিশ গঠনাস্থল পরিদর্শন করে নিয়ন্ত্রন করে। এসময় রাসেলকে আটক পুলিশ হেফাজতে নিয়ে এসে। পরে একটি জি.ডির মাধ্যমে রাসেলকে কোর্টে সোপর্দ করেন। বিজ্ঞ বিচারক রাসেলকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। প্রকাশ থাকে যে, উক্ত গঠনার পরিপ্রেক্ষিতে যেকোন সময় বড় ধরনের দূগঠনার আশঙ্কা….চলেবে।