প্রভাস চক্রবর্ত্তী:
মুছে যাওয়া দিনগুলো আমায় আজও পিছু ডাকে,
স্মৃতির রঙে রঙে হৃদয়ের বেদনা ছবি আঁকে।
গত বৃহস্পতিবার কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৮৯ ব্যাচের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের এক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়। সেই প্রাণের বিদ্যাপিঠে বর্তমান ও প্রাক্তন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে এক মুহূর্তের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলাম বন্ধুত্বের উষ্ণতায়।
অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন প্রাক্তন ছাত্র মোহাম্মদ ওমর ফারুক। সভাপতিত্ব করেন বর্তমান প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ বড়ুয়া। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সহকারী প্রধান শিক্ষক সবার শ্রদ্ধাভাজন ফিরোজ আহমেদ।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক আমির হোসেন, প্রভাকর চক্রবর্তী, ডেইজি সাহা, আল্পনা পাল, রুনা মিত্র, আব্দুর সোবাহান, মো. ফারুক, শাহীন আক্তার, মরিয়ম ও সাজ্জাদুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরা বলেন, পড়াশোনার মধ্যে আনন্দ আছে—অজানাকে জানা, নতুন কিছু শেখা, নিজের হাতে কিছু গড়া, নিজের বুদ্ধিতে কিছু করার মধ্যে যে গৌরব ও আত্মবিশ্বাস পাওয়া যায় তার কোনো তুলনা হয় না।
আজ সবার বয়স প্রায় পঞ্চাশের কোঠায়। একদিন হয়তো পৃথিবীর সব মায়া ছেড়ে বিদায় নিতে হবে—তবু এমন মুহূর্তের স্মৃতি জীবনকে করে সমৃদ্ধ।
শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ফিরোজ আহমেদ তাঁর বক্তব্যে প্রয়াত শিক্ষক ও বর্তমান সকল শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি প্রয়াত প্রধান শিক্ষক কাজী আবদুল গনি ছাবেরীর স্মৃতি স্মরণ করে দিকনির্দেশনামূলক কয়েকটি মূল্যবান বিষয় তুলে ধরেন।