কদম রসুল সেতু নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করলেন নাসিক সিইও, নির্ধারিত স্থানেই হবে সেতু, সংশোধন হবে নকশার

প্রতিবেদনক- ব্যুরো চিফ মোহাম্মদ হোসেন হ্যাপী।

৫নং ঘাট দিয়ে নির্মিত হতে যাওয়া কদম রসুল সেতু নিয়ে নারায়ণগঞ্জ ও বন্দরবাসীর মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ নাগরিক আন্দোলন সহ বেশ কয়েকটি ব্যবসায়ী সংগঠনের পক্ষ থেকে সেতুর বর্তমান নকশা পরিবর্তনের দাবি তোলা হয়েছে। অন্যদিকে বন্দর থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে নকশা পরিবর্তনের নামে মূলত একটি মহল কদম রসুল সেতুর নির্মাণ কাজ বন্ধ করার পাঁয়তরা
করছেন। এমন পরিস্থিতিতে কদম রসুল সেতু নিয়ে সকলের বিভ্রান্তি দূর করলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা {সিইও} মোঃ জাকির হোসেন। তিনি জানিয়েছেন কেউ ব্রিজের বিপক্ষে না। শুধুমাত্র নারায়ণগঞ্জ ও বন্দরের মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করে যাতে ভবিষ্যতে যানজটের কারণে শহর অচল না হয়ে যায় সে জন্য সেতুর নকশায় কিছুটা পরিবর্তন করা হবে। এছাড়া ব্রিজ

যেস্থান দিয়েই হবে। তিনি জানান, কদম রসুল সেতু যেখানে হওয়ার কথা সেখানেই হচ্ছে। এই ব্রীজ নিয়ে এখানকার রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ সেখানেই হচ্ছে। আমাদের যেখানে এসে নামবে হলে সেখানে ব্যাপক আকারে যানজট সৃষ্টি হতে পারে। যেহেতু সেখানে স্কুল কলেজ রয়েছে। পরবর্তীতে আমরা সেটা পর্যবেক্ষন করেছি। আমাদের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয় এসে দেখে গেছে। এখানে যারা প্রকৌশলী রয়েছে তাদেরকে বলা হয়েছে যেখানে এসে ব্রীজটা নামতেছে সেখানে ডিজাইনটাকে একটু সংশোধন করার জন্য। কিছু লোপ এমন ভাবে বি তৈরি করতে যাতে যানজট সৃষ্টি হলেও যেন কম হয়। কারণ এটা টাকা দিয়ে একটি ব্রীজ করবো। ব্রীজ করার পর দেখা গেলো ভুল হয়ে গেছে অনেক যানজট সৃষ্টি হচ্ছে তখন আমাদের আর সংশোধনের কোন সুযোগ থাকবে না। যেহেতু এখন পর্যন্ত কাজ মাত্র শুরু হয় সুতরাং সেই সুযোগটা আমাদের হাতে রয়েছে। এখানে প্রয়োজনে যদি কিছু টাকা বেশিও লাগে সেটা খচর করে হলেও জনগণ নারায়ণগঞ্জবাসী, বিশেষ করে বন্দরবাসীর জন্য সুবিধার জন্য যেটা করতে হয় করবো। আর এটার জন্য কেউ অনেকে আমাদের সাথে কথা বলেছেন, অনেক সামাজিক সংগঠন এসেছেন, অনেকে গ্রপ করে এসেছেন।

এটার জন্য বাইরে হয়তো কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে যে কেউ হয়তো বিরচদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। আসলে ব্রিজের বিরচদ্ধে কেউ অবস্থান নেয়নি। মূল ইস্যুটা হচ্ছে ব্রীজটা এমন ভাবে করা যাতে করে পরে ব্যাপক ভাবে যানজট সৃষ্টি হয়। নারায়ণগঞ্জ শহরে এমনিতেই অনেক বেশি যানজট। তখন যদি আরো ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয় শহর যদি অচল হয়ে যায় তখন তো নারায়ণগঞ্জ এবং বন্দর উভয়ের সমস্যা। আপনার আশ্বস্ত থাকেন কাজ দ্রুতই শুরু হবে বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে ইনশাল্লাহ্ কাজ শুরু হবে।
আনুষ্ঠানিকতা সব শেষ হয়েছে।

স্থান দিয়েই হবে। তিনি জানান, কদম রসুল সেতু যেখানে হওয়ার কথা ২০১ হচ্ছে। এই বিজ্ঞ নিয়ে এখানকার রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ সেখানেই হচ্ছে। আমাদের যেখানে এসে নামবে হলে সেখানে ব্যাপক আকারে যানজট সৃষ্টি হতে পারে। যেহেতু সেখানে স্কুল কলেজ রয়েছে। পরবর্তীতে আমরা সেটা পর্যবেক্ষন করেছি। আমাদের স্থানীয় নিে সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয় এসে দেখে গেছে। এখানে যারা হে প্রকৌশলী রয়েছে তাদেরকে বলা হয়েছে যেখানে এসে বিজ্রটা নামতেছে বি সেখানে ডিজাইনটাকে একটু সংশোধন করার জন্য। কিছু লোপ এমন ভাবে বি তৈরি করতে যাতে যানজট সৃষ্টি হলেও যেন কম হয়। কারণ এটা টাকা দিয়ে একটি ব্রিজ করবো। ব্রিজ করার পর দেখা গেলো ভুল হয়ে গেছে অনেক যানজট সৃষ্টি হচ্ছে তখন আমাদের আর সংশোধনের কোন সুযোগ থাকবে না। যেহেতু এখন পর্যন্ত কাজ শুরচ হয় সুতরাং সেই সুযোগটা আমাদের হাতে রয়েছে। এখানে প্রয়োজনে যদি কিছু টাকা বেশিও লাগে সেটা খচর করে হলেও জনগণ নারায়ণগঞ্জবাসী, বিশেষ করে বন্দরবাসীর জন্য সুবিধার জন্য যেটা করতে হয় করবো। আর এটার জন্য কেউ অনেকে আমাদের সাথে কথা বলেছেন, অনেক সামাজিক সংগঠন এসেছেন, অনেকে গ্রপ করে এসেছেন।

এটার জন্য বাইরে হয়তো কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে যে কেউ হয়তো বিরচদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। আসলে ব্রিজের বিরচদ্ধে কেউ অবস্থান নেয়নি। মূল ইস্যুটা হচ্ছে ব্রিজটা এমন ভাবে করা যাতে করে পরে ব্যাপক ভাবে যানজট সৃষ্টি হয়। নারায়ণগঞ্জ শহরে এমনিতেই অনেক বেশি যানজট। তখন যদি আরো ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয় শহর যদি অচল হয়ে যায় তখন তো নারায়ণগঞ্জ এবং বন্দর উভয়ের সমস্যা। আপনার আশ্বস্ত থাকেন কাজ দ্রুতই শুরচ হবে বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে ইনশাল্লাহ কাজ শুরু হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *