প্রভাস চক্রবর্ত্তী:
‘জন্মিলে মরিতে হইবে’-এটাই পৃথিবীর চিরন্তন সত্য। তার পরও কিছু মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারি না। ভীষণ কষ্ট হয়। মনের আঙিনায় স্মৃতিরা এসে ভিড় করে। চোখ ঝাপসা হয়ে ওঠে।
শিক্ষক বাদল চন্দ্র দাশ ছিলেন একজন আদর্শবান শিক্ষক। পিতৃতুল্য শিক্ষক বাদল চন্দ্র দাশের সঙ্গে সবার যোগাযোগ ছিল অটুট। তিনি ছিলেন বোয়ালখালীর শাকপুরা ইউনিয়নের দক্ষ,বিচক্ষণ, তীক্ষ্ণ আদর্শবান সাবেক চেয়ারম্যান শাকপুরা আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক।
শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি ছিলেন দক্ষ সংগঠক। বোয়ালখালী পূজা উদযাপন পরিষদ সাবেক সভাপতি, শাকপুরা দশভুজা মন্দির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতিছিলেন।
এ গুনান্নিত ব্যক্তি তিনি আজ দুপুর সারে ১২ টায় সময় ইহলোক ত্যাগ করে (৮৪)বয়সে পরলোকগমন করেন। দির্ঘ্যদিন তিনি বার্ধক্য রোগে ভুগছিলেন।
মৃত্যুকালে তিনি ২ ছেলে, ১মেয়ে স্ত্রীসহ বহুগুনগ্রাহী রেখেযান।
তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোক প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সংগঠনের পাশাপাশি বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ খৃষ্টাব্দ ঐক্য পরিষদের বোয়ালখালী শাখা সদস্য সচিব, সরোজ চৌধুরী সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক কাজী আল-আমিন যাবের ছাবেরী, বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা কমিটির বোয়ালখালী শাখা নেত্রী রুনা চৌধুরী, পূর্বগোমদন্ডী লোকনাথ মন্দির পরিচালনা পর্ষদ সাধারণ সম্পাদক অনিল কান্তি দে,সুব্রত দত্ত রাজু,তাপস চক্রবর্ত্তী,সুমন কর,সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।