স্টাফ রিপোর্টার:
মাদকে ছেয়ে গেছে দেশ, মাদকের কারণে ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। মাদক নিয়ে অনেক সময় অভিযান হয়। ধর পাকড়াও হয় কিন্তু সব সময় বড় বড় মাদক ব্যবসায়ীরা থেকে যায় ধরা ছোয়ার বাহিরে।
কারণ মাদক ব্যবসীয়ের রয়েছে কোটি কোটি টাকা। যে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে ফেলে পুলিশ থেকে শুরম্ন করে গন্যমান্য ব্যাক্তিদের। ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিথি উপজেলায় অলিতে গলিতে অবাদে বিক্রি হচ্ছে মাদক অথচ প্রসাশন রয়েছে নিরব। কারণ টাকার কাছে হার মেনে নেয় সবাই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর থানার মাদক ব্যবসায়ী আইনুল হক মুন্না সব সময় থেকে যায় ধরা ছোয়ার বাহিরে। সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি আইনুল হক মুন্নার বিরুদ্ধে একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ক্ষিপ্ত হয়ে গত ২৩/০২/২০২৫ তারিখ রবিবার আনুমানিক বিকেল ৪:৩০ মিনিটে দৈনিক স্বাধীন সংবাদ প্রত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ কামরুজ্জামান ভুইয়া সহ অনান্য পত্রিকার সাংবাদিকরা পেশা গত কাজের শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাওয়ার পথে বিল কেন্দুয়া মাস্টার বাড়ির সামনে আসার পর সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি আইনুল হক সহ সাথে থাকা বাকি সন্ত্রাসীরা পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে সাংবাদিক কামরুজ্জামান ও বাকি সাংবাদিকদের উপর দেশীয় (বেনেট, দ্যা, ছুরি, রামদ্য) সহ নানান অস্ত্র নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলা করে।
এসময় সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি আইনুল হক মুন্না সাংবাদিক কামরুজ্জামানকে রামদ্যা দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এসময় বাকি সাংবাদিকরাও আহত হয় এদের মধ্যে অন্যতম হলেন দৈনিক আমার সংগ্রাম পত্রিকার রিপোর্টার নিলা আক্তার। এ সময় সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারী আইনুল হক মুন্না ও বাকি সন্ত্রাসীরা নিলাকে এলোপাথারী ভাবে কিল, ঘুষি ও মাথার চুলের মুঠি ধরে এবং তার কাপর টানা হেচরা করে শীলতাহানী ও জখম করে।
সব শেষে সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি আইনুল হক সহ সাথে থাকা বাকি সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক কামরুজ্জামান ও নিলার সাথে থাকা ২০০০০ (বিশ হাজার) টাকা নগদ, ডিএসএলআর ক্যামেরা যার মূল্য ১,৪৫,০০০ (এক লক্ষ পয়তাল্লিশ হাজার) টাকা, স্বর্ণের আংটি ও চেইন যার বর্তমান মূল্য প্রায় ৩০০০০০ ( তিন লক্ষ) টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
এ বিষয় সাংবাদিক কামরম্নজ্জামান ও বাকি সাংবাদিকরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় মামলা করতে বার বার চেষ্টা করলেও মামলা নেয় নি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা পুলিশ। এ বিষয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপারের কাছে যানতে চাইলে তিনি আন্তরিকতার সাথে বিষয়টা শুনেন এবং আশ্বাস দেন যে এ বিষয় মামলা হবে। যতদুর জানা যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার একজন সৎ ও দায়ীত্বশীল মানুষ।