মোঃ মাহাবুব আলম :
আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা মিলে আখিনুর আক্তার স্বর্ণাকে প্রাণ নাসের হুমকির প্রতিবাদ জানিয়ে আখিনুর আক্তার স্বর্ণা গত ৭ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) সংবাদ সম্মেলন করেন ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে।
হুমকি দাতাদের নাম,আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া,শাহজাহান ভূঁইয়া ,ইব্রাহিম ভুইয়া ,লিয়াকত ভুইয়া শিয়াব ভুইয়া ,হাবিব,ওহিদ ভুইয়া ,সাহিদ ভুইয়া ,সাবাজ ভুইয়া ,সবাই দুই নম্বর ওয়ার্ড মিঠাম ইন কিশোরগঞ্জ।
বিগত ৩১/৫/২০২৪ ইং আখিনুর আক্তারের স্বামী কামাল হোসেন ভূঁইয়া মৃ*ত্যু বরণ করেন। স্বামীর মৃত্যুর পরে উত্তরাধিকার সূত্রে আমার শুশুর বাড়ির সবার অনুমতি সাপেক্ষে আমার স্বামীর সমস্ত দায় দায়িত্ব ও দেখাশোনা দায়িত্ব পালন করিয়া আসিতেছে। হঠাৎ করে উত্তর এক নং আসামী আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া সম্পর্কে আমার চাচাতো শুরুর। আমার স্বামী ও শশুরের কিছু জমিজমা দেখাশোনা করতে গেলে সে আমার পর্যায়ে এলাকার লোকজন নিয়ে আমাকে প্রানে মেরে ফেলার চেষ্টা করে।
আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকে, এলাকায় সব অবৈধ কাজকে বৈধ ঘোষণা করা,খুন,হত্যা ,মানহানী এমন কোন কাজ নেই যে সে করে না শুধু তাই না তার কিছু লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে এলাকায় গুন্ডামী করে বেড়ায় এলাকার ফুটপাত, বাজার, কমিটি মসজিদ কমিটি, টেন্ডার জালিয়াতি,পানি সেচপ্রকল্প, মাছের প্রজেক্ট, রাস্তাঘাটের টেন্ডার এমনকি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সহ সব কিছুইতে এককভাবে দায়িত্ব পালন করে আসিতেছে।
আমার জানামতে তার বাবা ও চাচা রাজাকার ছিলো। সে নিজেই এক জন খুনি। এলাকার মানুষকে বিভিন্ন মামলায় ফাঁসানো তার কাজ কারন সে একজন এলাকার ত্রাস । আমাকে মামলায় ফাঁসানোর জন্য নিজের আপন দুই ভাতিজাকে হাত,পা, কেটে হাসপাতালে ভর্তি করেন
আমার কাছে থাকা সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার তার লোকজন দিয়ে ভেঙে দিয়েছে।
তার বাস্তব প্রমাণ হলো এলাকার রানিং চেয়ারম্যান। শুধু তাই নয় এলাকার আর একজন মেম্বার রয়েছে তার মধ্যে । আমি মোছাঃ আমিনুর আক্তার স্বর্ণা তার ভয়ে প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তায় আছি। সে আমাকে মেরে ফেলতে শত শত মানুষের সামনে প্রকাশ্যে হূমকি দেয় বিগত কয়েক দিন আগে সে আমার কাছে দশ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। তার লোকজন আমার গোলায় থাকা দুই ভরি স্বর্ণ লুট করে নিয়ে যায় সব সময় তার লোকজন আমাকে নজরদারিতে রাখে।
আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে ন্যায় বিচার ও প্রাণে বেঁচে থাকার অধিকার চাচ্ছি, এবং সে সাথে উক্ত লোকজনকে আইনের আওতায় এনে বিচারের জোর দাবি জানাচ্ছি।